Last Updated on July 20, 2022 7:45 PM by Khabar365Din
৩৬৫ দিন।ফের চিন্তা বাড়িয়ে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ।আবারও মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন করার ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে।সেক্ষেত্রে নবান্ন থেকে সবুজ সংকেত মিললেই কলকাতার একাধিক এলাকায় মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন হিসাবে ঘোষণা করা হবে।
প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, বেহালা, পাটুলি, উল্টোডাঙা, ভবানীপুর, যাদবপুর, গড়িয়া, পাইকপাড়া, মানিকতলা, বালিগঞ্জ, কসবা, নিউ-আলিপুর সহ একাধিক জায়গায় আক্রান্তের সংখ্যা যথেষ্ট বেশি। গোটা কলকাতাজুড়ে যত মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন তার বেশিরভাগই এই সমস্ত এলাকার বাসিন্দা। সেকারণেই আর বিশেষ ঝুঁকি নিতে চাইছে না পুরসভা ও স্বাস্থ্য দফতর।ইতিমধ্যে সচেতন করার জন্য প্রচার শুরু হয়ে গিয়েছে।
দেখা যাচ্ছে আক্রান্তদের মধ্যে ৮৭ শতাংশই উপসর্গহীন।আর আক্রান্তদের মধ্যে ৫৫ শতাংশের বয়স ২৬ থেকে ৫৯ বছরের মধ্যে।জানা গিয়েছে,আপাতত সপ্তাহ দুয়েকের জন্য় এই মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন শহরের কিছু এলাকায় চালু হতে পারে।
এদিকে এবার তাৎপর্যপূর্ণভাবে দেখা যাচ্ছে আক্রান্তদের মধ্যে ৫১ শতাংশ আবাসন ও প্রায় ৪৭ শতাংশ নিজেদের বাড়িতে থাকেন। সেই বাড়ি ও আবাসন কেন্দ্রিক এলাকাগুলিতে কীভাবে মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন করা যায় সেব্যাপারে চিন্তাভাবনা করছে নবান্ন।
পুরসভা সূত্রে খবর, আগের ঢেউগুলিতে করোনা আক্রান্তদের ৬৫ শতাংশই ছিলেন আবাসনের বাসিন্দা।তবে এ বার আবাসনের পাশাপাশি নিজস্ব বাড়িতে থাকেন যাঁরা, তাঁরাও সমান তালে আক্রান্ত হচ্ছেন কোভিডে।বর্তমানে যাঁরা আক্রান্ত হচ্ছেন,তাঁদের ৫১ শতাংশ আবাসন এবং ৪৭ শতাংশ নিজস্ব বাড়ির বাসিন্দা।