উফ কী গরম!

0

Last Updated on November 18, 2023 7:48 PM by Khabar365Din

উফ কী গরম!

উফ কী গরম !

HOT BIKINI

জেনিফার হকিন্স

৩৬৫দিন। জেনিফার হকিন্স হলেন একজন অস্ট্রেলিয়ান মডেল, টেলিভিশন উপস্থাপক এবং বিউটি কুইন। তিনি ২০০৪ সালে মিস অস্ট্রেলিয়া এবং একই সঙ্গে একই বছর মিস ইউনিভার্স এর খে তাব যেতেন । তিনি অস্ট্রেলিয়ার নেক্সট টপ মডেলের হোস্ট ছিলেন এবং লাভেবল ইনটিমেটস, মাউন্ট ফ্র্যাঙ্কলিন লাইটলি স্পার্কলিং এবং রেঞ্জ রোভারের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর ছিলেন । হকিন্সের জন্ম নিউ সাউথ ওয়েলসের হোমসভিলে। তিনি নিউ সাউথ ওয়েলসের ওয়েস্ট ওয়ালসেন্ডের হাই স্কুলে পড়াশোনা করেছেন । ছোট থেকেই তার ফ্যাশন এবং নাচ সাজগোজ এসবের প্রতি খুবই আগ্রহ থাকায় স্কুল জীবন থেকে তিনি চিয়ার লিডার, মডেলিং, ডান্স শো করতেন । সেখান থেকেই তার মনে হয় তিনি মিস অস্ট্রেলিয়া হওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেবেন। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার পর তার পরিবার এবং বন্ধুবান্ধব সবাই ভেবেছিল যে তিনি খালি হাতেই ফিরে আসবেন। কিন্তু তিনি অস্ট্রেলিয়া হলেন এবং তারপর তাকে বলা হল মিস ইউনিভার্স এর প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য সেখান থেকে তিনি মিস ইউনিভার্স এর অংশগ্রহণ করলেন এবং সেখানেও তিনি সাফল্য পেলেন। পরবর্তীতে হকিন্স হিপ হপ এবং ব্যালেতে বিশেষজ্ঞ অস্ট্রেলিয়া সফরকারী একটি ডান্স গ্রুপ এর সঙ্গে শো করেছেন এবং তাদের কোরিওগ্রাফার হিসেবেও কাজ করেছেন।

HOT SPOT

গিজার পিরামিড, ইজিপ্ট

কায়রোতে নানা রকমের কন্ডাক্টেড ট্যুর আছে। নিজেরাও ঘুরে দেখা যায় পিরামিড। নীল নদের পশ্চিম দিকে অবস্থিত মিশরীয় শহর গিজা। এখানে রয়েছে অমীমাংসিত রহস্যে ঘেরা পিরামিড যাকে নিয়ে যুগ যুগ ধরে আলোচনা ও বিচার-বিশ্লেষণের অন্ত নেই।

মিশর মানেই পিরামিড। কায়রো এসেই পর্যটকদের প্রথম ইচ্ছে থাকে পিরামিড দেখার। গিজার একদম শেষ প্রান্তে পিরামিড কমপ্লেক্স। কায়রোতে নানা রকমের কন্ডাক্টেড ট্যুর আছে। নিজেরাও ঘুরে দেখা যায় পিরামিড। নীল নদের পশ্চিম দিকে অবস্থিত মিশরীয় শহর গিজা। এখানে রয়েছে অমীমাংসিত রহস্যে ঘেরা পিরামিড যাকে নিয়ে যুগ যুগ ধরে আলোচনা ও বিচার-বিশ্লেষণের অন্ত নেই। মধ্য যুগের সপ্তামাশ্চর্য এই পিরামিড দেখতে ও তার নানা রহস্য জানতে দূর দূরান্ত থেকে মিশরের পিরামিড রাজ্যে পর্যটকরা ভিড় জমায় । ২৬ শতাব্দীর দিকে গিজা মালভূমিতে মিশরীয় স্থাপত্য নির্মাণ করা হয়। গিজার নির্জন মরুভূমিতে দেখা মিলবে পিরামিড, মমি ও প্রাচীন সভ্যতার নানা নিদর্শন। পর্যটকদের জন্য এখানের সবচেয়ে বড় পিরামিড কিং খুফুর সমাধি, দা গ্রেট স্ফিনিক্স ও সোলার বোট মিউজিয়াম গিজার বিশেষ আকর্ষণ। গিজা পিরামিড কম্পাউন্ড গিজার পৌর শহরের কিনারে অবস্থিত এই পিরামিডের মালভূমি গিজা শহরের অন্যতম প্রধান টুরিস্ট স্পট। বহু শতাব্দী ধরে পর্যটকদের বিস্ময়ে অভিভূত করে রেখেছে এই পিরামিডের রহস্য। গিজা পিরামিড মূলত খাফরে পিরামিড, মেনকাউরে পিরামিড এবং খুফু পিরামিডের সমন্বয়ে গঠিত। খুফু পিরামিড এখনো প্রাচীন সপ্তমাশ্চর্যের নিদর্শন হিসেবে তার অবস্থান ধরে রেখেছে। এই তিনটি পিরামিডই ৪,৫০০ বছরের পুরনো স্ফিনিক্স দিয়ে ঘেরা । গ্রেট

পিরামিড গ্রেট পিরামিড বা পিরামিড অফ খুফু গিজার পিরামিডের মধ্যে সবচেয়ে বড়। এর পাশেই সোলার বোট মিউজিয়াম আছে। এখানে উঠের পিঠে ঘুরে বেরানোর এক ভিন্ন অভিজ্ঞতা হবে। পিরামিড অফ খাফরে গিজার দ্বিতীয় বৃহত্তম পিরামিড যেখানে ফারাও খাফরে সম্রাটের সমাধি অবস্থিত। পিরামিড অফ মেনকাউরে গিজার সবচেয়ে ছোট পিরামিড যেখানেমিশরিয় ফারাও মেনকাউরের সমাধি রয়েছে। এই তিনটি পিরামিডের পাশে আরও বেশ কিছু ছোট ছোট পিরামিড আছে যেগুলো মূলত রানী ও অন্যান্য বড় রাজ সভাসদ বর্গের। এখানে ঢুকতে জনপ্রতি ১৬০ পাউন্ডের টিকিট কাটতে হয় যা দিয়ে সবচেয়ে বড় পিরামিডের প্রায় ৫০ ফুট উপরে উঠা যায় আর ভিতরে ঢোকার জন্য আলাদা টিকেট কাটতে হয়। তবে বিকাল ৫ টার পর আর এখানে থাকা যায় না । সাক্কারা গিজা পিরামিড ছাড়াও আরেকটি পিরামিড আছে যা রাজধানী শহর থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরে। সাক্কারার বিশাল এলাকা জুড়ে প্রাচীন সমাধি। এখানের কাছেই অবস্থিত দাশুর ও আবু সারেতে প্রথম পিরামিডের কাজ শুরু করা হয়। এখানের দা স্টেপ পিরামিড যা মূলত দেখতে অনেকটা বাঁকানো ও রেড পিরামিড যেখানে ফারাওদের চমৎকার স্থাপত্যের নিদর্শন পাওয়া যাবে, পর্যটকদের জন্য বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এখানে একদিনের সময় নিয়ে ঘুরে আসলে ভালো ।

HOT FOOD

ফালাফেল

৩৬৫দিন। ফালাফেল হল একটি ডুবো তেলে ভাজা ফ্রাইবল বা পেটি যা তৈরী হয় ছোলা কিংবা মটরশুটি (কিংবা দুটোই) দিয়ে। এটি মিশরের একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার। এটি মূলত আর একটা পিঠের মত হয় ভেতরে পুড় দেওয়া থাকে। এছাড়াও এটি আরেক রকমভাবে বানানো যায় লাফা নামের একপ্রকার রুটি দিয়ে মুড়িয়ে স্যান্ডউইচ এর মত করে এটিকে খাওয়া হয় । ভাজা বলগুলোর উপরে সালাদ, সব্জি বা পিকল, হট সস বা তিলের সস দিয়ে টপিং করা হয়। ফালাফেল বলগুলোকে এমনিতেও খাওয়া যায় আবার ঐতিহ্যবাহী জর্ডানি ডিসের সঙ্গেও একটা আইটেম হিসেবে পরিবেশিত হয়। ফালাফেল আসলে কোথা থেকে উৎপত্তি হয়েছে সে ব্যাপারে এখনো পর্যন্ত বিতর্ক রয়েছে। তবে প্রচলিত ভাষ্যমতে এই খাবারের উৎপত্তি হয়েছিল মিশরে। মিশরীয় খ্রিস্টানরা এটি খেতেন মূলত এখনও খান লেন্ট চলাকালে, কারণ এই সময় মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ ছিল। আর যেহেতু আলেকজান্দ্রিয়া ছিল বন্দর নগরী তাই এটাই খুব স্বাভাবিক যে এই খাবারটি মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে গিয়েছিল। পরবর্তীতে এই খাবারটা লেভ্যান্ট অঞ্চলে ছড়িয়েছে এবং মটরশুটির জায়গায় প্রতিস্থাপন হয়েছে ছোলা। তবে এটা অনুমেয় যে এই ইতিহাস ফারাওনিক মিশরের
সময়কার।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here