Last Updated on November 10, 2023 10:28 PM by Khabar365Din
উফ কী গরম !

HOT BIKINI
শার্লিন চোপড়া
৩৬৫ দিন। সংবাদমাধ্যমের শিরোনামে সব সময় পাওয়া যায় তাঁকে।হটনেস হোক কিংবা হট টক সবেতেই ঠোঁট কাটা।তিনি শার্লিন চোপড়া।বর্তমানে বলিউডের কোনও সিনেমায় সেভাবে দেখা না গেলেও, শার্লিনকে নিয়ে সব সময় সরগরম নেট জনতার আলোচনা। শুধু তাই নয়, বিতর্কিত মন্তব্য করে কীভাবে পেজ থ্রি-র শিরোনামে থাকতে হয়, এই অভিনেত্রী তা ভালভাবে জানেন বলে অনেকে মন্তব্য করতে শুরু করেন। অভিনয়ে সেভাবে জায়গা করতে না পেরে, জীবন চালাতে গিয়ে তাঁকে অনেক কঠিন কাজ করতে হয়েছে। অর্থ উপার্জনের জন্যই তাঁকে নানা রকম রাস্তা বেছে নিতে হয়েছে বলেও সংবাদমাধ্যমের সামনে খোলাখুলি মন্তব্য করতে শোনা যায় শার্লিনকে তাঁর ওই মন্তব্য সামনে আসার পরই জোর বিতর্ক শুরু হয়ে যায়।খোলামেলা পোশাকে নিজেকে জনসমক্ষে তুলে ধরতে বলিউড অভিনেত্রী শার্লিন চোপড়ার জুড়ি মেলা ভার। বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর অ্যাকাউন্ট খুললেই তা দিব্যি বোঝা যায়। এই অভিনেত্রী সম্প্রতি একটি ভিডিয়ো পোস্ট করেছিলেন নিজের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে। সেখানে নাগিন নাচ করতে দেখা গিয়েছে তাঁকে।সেই ভিডিয়ো এখন ভাইরাল ভিডিয়োতে শার্লিনকে দেখা যাচ্ছে কালো রঙের একটি আঁটোসাটো পোশাকে। তা পরে নাগিন ডান্স করছেন তিনি। সেখানে একটি বাচ্চা মেয়েকেও দেখা যাচ্ছে। মাটিতে শুয়ে সেও করছে নাগিন নাচ। শার্লিন তাকে নিজের নাচের সঙ্গে যোগ দিতে আহ্বান করছেন। কিন্তু মেয়েটির তা নিয়ে ভ্রুক্ষেপ নেই। সে নাচছে নিজের ছন্দেই। এই ভিডিও নিয়ে ফের শিরোনামে শার্লিন।
HOT SPOT
দুবাই মেরিনা

হোটেলের ৬টি রেস্তরাঁয় সাজানো আছে বিশ্বের নানা প্রান্তের খাবার। সেগুলির মধ্যে সবথেকে আকর্ষণীয় হল ‘গোল্ড অন ২৭’। ‘বুর্জ আল আরব’-এর ২৭তম ফ্লোরে এই বার সোনা দিয়ে সাজানো।

৩৬৫ দিন। বিশ্বের একমাত্র ৭-তারা হোটেল বুর্জ আল আরব দুবাই এ অবস্থিত। কৃত্রিম দ্বীপের ওপর তৈরি বিলাসবহুল এই পাল-আকৃতির হোটেলটিতে এক রাত থাকতে আপনার খরচ হবে ন্যূনতম ১ লক্ষ ৫৭ হাজার টাকা। ‘বুর্জ’ কথার অর্থ মিনার। ‘বুর্জ আল আরব’ হল আরবদেশের মিনার। দুবাইয়ে পারস্য উপসাগরের উপকূলে ‘জুমেইরাহ’ হল সাদা বালির সৈকত। সেখানে একটি কৃত্রিম দ্বীপে দাঁড়িয়ে আছে এই হোটেল। পালতোলা নৌকোর মতো দেখতে এই অতিথিশালা বিশ্বের উচ্চতম হোটেলগুলির মধ্যে অন্যতম। ৫ বছর ধরে নির্মাণপর্বের পরে ১৯৯৯ সালে খুলে যায় বুর্জ আল আরবের দরজা। কৃত্রিম দ্বীপের উপর তৈরি করা হয়েছে বলেই সম্পূর্ণ নির্মাণ প্রক্রিয়া শেষ হতে এত সময় লেগে যায়। মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে এর যোগাযোগ থাকে একটি সেতুর মাধ্যমে। তবে বিলাসবহুল হোটেলের নিজস্ব এই সেতু ব্যবহার করতে পারেন শুধুমাত্র হোটেলের কর্মী ও অতিথিরা।৬৮৯ ফুট উচ্চতার এই হোটেলের ছাদের কাছে আছে নিজস্ব হেলিপ্যাড। দুবাই বিমানবন্দর থেকে অতিথিদের হেলিকপ্টারে উড়িয়ে আনেন হোটেল কর্তৃপক্ষ। যদি কেউ

সড়কপথে আসতে চায়, তা হলে পাঠিয়ে দেওয়া হয় রোলস রয়েস। হোটেলের ভিতের পা রাখলেই চোখ ধাঁধিয়ে যায় সোনার ছটায়। অন্দরসজ্জা, ঝাড়বাতি থেকে আসবাবপত্র; সব কিছুতেই খাঁটি সোনার উজ্জ্বল উপস্থিতি। হোটেলের সাজসজ্জার মধ্যে ২২ হাজার বর্গফুটেরও বেশি জায়গা জুড়ে সোনার হাজিরা। আয়নার ফ্রেম থেকে টেলিভিশনের বর্ডার; মুখ ঢেকেছে ২৪ ক্যারেট সোনার প্রলেপে হোটেলে বিলাসবহুল স্যুট ২০২টি। তার মধ্যে কয়েকটি থেকে পর্যটকরা দেখতে পাবেন ‘পাম জুমেইরা’-র দৃশ্য। খেজুর গাছের মতো আকারবিশিষ্ট ‘পাম জুমেইরা’ হল কিছু কৃত্রিম দ্বীপের সমষ্টি। বিলাসবহুল হোটেল, শপিং কমপ্লেক্স-সহ এই অংশ হল দুবাই তথা বিশ্বের বিত্তবানদের অন্যতম ঠিকানা।হোটেলের রয়্যাল স্যুটগুলি তৈরি হয়েছে একটি আস্ত ফ্লোর জুড়ে। এ রকম একটি স্যুইটের আয়তন প্রায় ৮ হাজার ৪০০ বর্গফুট। রাজকীয় এই স্যুইটের মাঝে থাকে বিশাল পালঙ্ক। খাঁটি মিশরীয় সুতির চাদর বিছিয়ে থাকা পালঙ্কের উপর সিলিং জুড়ে বিরাজ করে বিশাল আয়না। অতিথির আরামদায়ক ঘুমের জন্য হোটেল থেকে দেওয়া হয় ১৭ রকমের বালিশ। হোটেলের ১৮তম তলায় আছে স্পা। পারস্য উপসাগরের সৌন্দর্য দেখতে দেখ তে সেখানে বুঁদ হয়ে থাকা যায় স্পা-এর আরামে। পাশাপাশি হোটেলে আছে একাধিক ইন্ডোর ও আউটডোর সুইমিং পুল। শুধুমাত্র মহিলা ও শিশুদের জন্য আছে আলাদা সুইমিং পুল।যুগলদের জন্য নির্দিষ্ট ইন্ডোর সুইমিং পুলে আছে চাঁদের আলোয় সাঁতার কাটার ব্যবস্থা। যদি এতেও মন না ভরে, রয়েছে হোটেলের ব্যক্তিগত সৈকত। সেখানেও পর্যটকের জন্য হাজির হরেক বিলাস। এই হোটেলের ৬টি রেস্তরাঁয় সাজানো আছে বিশ্বের নানা প্রান্তের খাবার। সেগুলির মধ্যে সবথেকে আকর্ষণীয় হল ‘গোল্ড অন ২৭’। ‘বুর্জ আল আরব’-এর ২৭তম ফ্লোরে এই বার সোনা দিয়ে সাজানো। বিশেষ ভাবে প্রশিক্ষিত বারটেন্ডাররা তৈরি করেন বিশেষ পানীয়, যার রেসিপি গোপন রাখা হয়। বিশেষ রকমের পানীয় তৈরিতে আঙুর রসের সঙ্গে মেশানো হয় সোনার গুঁড়োও।
HOT FOOD

লাহম বি আজিন
৩৬৫ দিন। লাহম বি আজিন হল মূলত এক ধরনের মিট পাই। যাকে অনেক ক্ষেত্রে স্ফিহা বা স্ফিহাও বলা হয়ে থাকে, লেভান্ট অঞ্চলে একটি খুব জনপ্রিয় খাবার যা ফ্ল্যাট ব্রেড বা পিটা রুটি দিয়ে তৈরি করা হয় এবং এর ওপরের অংশে মাংসের স্তর থাকে। সাধারণত ল্যাম্ব কিমা, টমেটো, পেঁয়াজ, পাইন বাদাম এবং মশলার একটি মিশ্রণ দিয়ে তৈরি করা হয় ওপরের স্তরটি। এটি মানাকিশ এবং লহমাকুনের মতো একটি খাবার। লাহম বি আজিনের ১০০ ঐতিহ্যগত পদ্ধতি বা রেসিপি নেই, তবে এটি প্রস্তুতকারী পরিবারের ঐতিহ্য অনুসারে পরিবর্তিত হয়। লেবাননে, ঐতিহ্যগতভাবে যে উপকরণগুলি ব্যবহার করা হয় সেগুলি হল মাংস, পেঁয়াজ, পাইন বাদাম, টমেটো, সুমাক এবং ডালিমের গুড় দিয়ে প্রস্তুত করা হয়। অন্যদিকে জর্ডান, সিরিয়া এবং ফিলিস্তিন অঞ্চলে, এটি ঐতিহ্যগতভাবে ল্যাম্ব, টমেটো, ভেষজ এবং কিছু মশলা দিয়ে তৈরি করা হয়। দুবাইতে খাবারটিকে এতটাই স্বাস্থ্যকর বলে মনে করা হয় যেটি রমজান মাসে খাওয়া হয়। এছাড়াও দুপুরের খাবার অথবা রাতের খাবার হিসেবেও এটি খাওয়া হয়ে থাকে। দুবাইয়ের যেকোন রেস্তোরায় এটি খুবই জনপ্রিয় একটি খাবার।