Last Updated on November 12, 2023 1:03 AM by Khabar365Din
উফ কী গরম !

HOT BIKINI
সৃষ্টি রোড
৩৬৫ দিন। দ্য কপিল শর্মা শো দিয়ে দীর্ঘ দিন পর টিভিতে ফিরেছিলেন সৃষ্টি রোড। ২০২১ সালে তাঁর অস্ত্রোপচার হয়েছিল। তারপর থেকে তিনি বিরতিতে ছিলেন।তিনি নিজেই এই বিবৃতি দিয়েছিলেন যে,আমি খুব দেরিতে বুঝতে পেরেছি যে আমার স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া কতটা গুরুত্বপূর্ণ।আমার পেটে ইনফেকশন হয়েছিল,এবং আমি জানতামও না।সৃষ্টি বাস্তব জীবনে খুব গ্ল্যামারাস।সোশ্যাল মিডিয়ায় সক্রিয়, সৃষ্টি প্রায়শই তার বিকিনি ছবি আপলোড করেন। সিরিয়াল ছাড়াও সৃষ্টি, বিগ বস ১২ সিজনেও হাজির হয়েছিলেন। বিগ বসের সঙ্গে সৃষ্টির আলোচনা শুরু হয় ঘরে ঘরে।যদিও ৭০তম দিনে বিগ বসের ঘর থেকে এভিকশন হয় অভিনেত্রীর।বিগ বস-এ থাকাকালীন বহু বাকবিতণ্ডার সম্মুখীন হন সৃষ্টি। বাইরে আসার পর, তার প্রেমিকের সঙ্গে ব্রেকআপও হয়েছিল।প্রেমিক মনীশ নাগদেবের সঙ্গে ব্রেক আপের কথা ভক্তদের জানান অভিনেত্রী নিজেই।দুজনেই ৪ বছর ধরে ডেট করছিলেন।টিভির এই বিখ্যাত পুত্রবধূকে কমেডির ধামাকা যোগ করতে দেখা যায়। সৃষ্টি ২০০৭ সালে একতা কাপুরের সিরিয়াল কুছ ইস তরহা দিয়ে তার কেরিয়ার শুরু করেন। এর পর বহু ধারাবাহিকে ছোট চরিত্রে অভিনয় করেন।তবে ‘ছোটি বহু’, ‘পুনর্বিবাহ’, ‘সরস্বতীচন্দ্র’-এর মতো সিরিয়াল থেকে বিশেষ পরিচিতি পেয়েছেন তিনি।ইশকবাজ সিরিয়াল করার সময় সৃষ্টি একটি ঘরোয়া নাম হয়ে ওঠেন।
HOT SPOT
গোল্ড স্যুক। দুবাই


৩৬৫ দিন। স্থানীয়রা বলেন, গোল্ড স্যুক। স্যুক আরবি শব্দ, মানে দোকান। এই মার্কেটে ঢুকতে গিয়েই চোখে পড়বে বড় একটা তোরন। যেখানে লেখা দুবাই সিটি অব গোল্ড! দুবাইয়ে স্বর্ণের বাজার শুরু হয়েছে সেই ১৯৫৮ সালের দিকে। তখন সবে জেগে উঠতে শুরু করেছে এই জনপদ। এতসব অট্টালিকা তো আর উন্নয়নও ছিল না তেমন। মরুভূমির তপ্ত বালিতে আরব বেদুঈনরা ঘুরে বেড়িয়ে ব্যবসা খুঁজতেন। এরমধ্যে সিরিয়ার দামেস্ক থেকে একদল আরব ব্যবসা করতে আসেন দুবাইয়ে। তারা সঙ্গে নিয়ে আসেন মান সম্পন্ন কিছু মনি-মুক্তা। ব্যস, এখানে ক্রেতাও মিলে গেল বেশ! জনপ্রিয় হলো এই ব্যবসা। তারপর থেকে স্বর্ণ ও বানানো গহনা বিক্রি হতে থাকল। ব্যস, ধীরে ধীরে একটু একটু করে বড় হতে থাকল এই ব্যবসা। তবে কোনভাবেই সেটিতে প্রতারণা কিংবা অসততা ছিল না। এখানে তেমনটা নেই। খাটি স্বর্ণ মিলবে, সুলভ দামে। সময়ের পথ ধরে এভাবেই

এক সময় এই দেরা দুবাই হয়ে উঠল গোটা বিশ্বে স্বর্ণের রাজধানী। এখন তো মরুর এই দামে কোন পর্যটক আসলেই নিশ্চিত পা পড়বে গোল্ড স্যকে। স্বর্ণ কেনার চেয়ে দেখ াতেও কম সুখ নেই!গোল্ড স্যকে পা রাখলে সময় যে কখন ফুরিয়ে যাবে টেরই পাবেন না। মুগ্ধ হয়ে নানা ডিজাইনে অলঙ্কার দেখতে দেখতেই বেলা পেরিয়ে যায়। এখানে ১৮ ক্যারেট থেকে শুরু করে ২৪ ক্যারেটের স্বর্ণের দেখা মেলে। তবে জনপ্রিয়তায় ২২ ক্যারেট এগিয়ে। পণ্যের ডিজাইনেও আছে আধুনিক আর আরব ঐতিহ্যের ছোঁয়া। শুধু স্বর্ণ নয়, দেরা দুবাইয়ের এই সোনার দোকানে কেনা যায় অনেক কিছু। রয়েছে ডায়মন্ড। মহামূল্যবান পান্না, রুবি, অ্যামিথিস, সিল্কসহ কতো কী। আবার রূপা, এনামেল, প্ল্যাটিনামও পেয়ে যাবেন। চাইলে স্বর্ণের বারও কিনে নিতে পারেন যে কেউ। তবে একজন সাধারণ ক্রেতা বিশেষ করে বিদেশি পর্যটকরা ট্যাক্স ফ্রি হিসেবে ১০ ভরির মতো স্বর্ণ সঙ্গে নিতে পারে।
HOT FOOD
