বাঁকুড়া, বিষ্ণুপুর, পশ্চিম বর্ধমান জেলা, ব্লক তৃণমূল, যুব তৃণমূল নতুন কমিটি গঠন

2

Last Updated on September 10, 2020 9:50 PM by Khabar365Din

৩৬৫ দিন – বাঁকুড়া, বিষ্ণুপুর, পশ্চিম বর্ধমান জেলা ও ব্লক স্তরের সংগঠনে নতুন কমিটি গঠন করল তৃণমূল কংগ্রেস। একইসঙ্গে যুব তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা ও ব্লক নতুন কমিটি গঠন করা হল। বৃহস্পতিবার বাঁকুড়ার তৃণমূল ভবনে নতুন জেলা কমিটির সদস্যদের নাম ঘোষনা করলেন তৃণমূলের বাঁকুড়া জেলা সভাপতি শ্যামল সাঁতরা। মাস খানেক আগেই তৃণমূলের বাঁকুড়া জেলা সভাপতি পদ থেকে শুভাশিস বটব্যালকে সরিয়ে ওই পদের দায়িত্ব দেওয়া হয় রাজ্যের পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দফতরের রাষ্ট্রমন্ত্রী শ্যামল সাঁতরাকে। তবে শুধু জেলা সভাপতি পদেই বদল নয়, জেলা কমিটি ও ব্লক সভাপতির ক্ষেত্রেও এবার বড়সড় সাংগঠনিক রদবদল ঘটাল তৃণমূল। জানা গেছে, এতদিন জেলায় ১৩৬ জন সদস্যকে নিয়ে গঠিত ছিল তৃণমূলের জেলা কমিটি। সেই জেলা কমিটির সদস্য সংখ্যা কমিয়ে এবার জেলা কমিটি তৈরী করা হয়েছে ১৩০ জন সদস্যকে নিয়ে। প্রাক্তন জেলা সভাপতি শুভাশিস বটব্যালকে দলের চেয়ারম্যান করা হয়েছে। জেলা সভাপতিকে সাংগঠনিক ভাবে সাহায্য করার জন্য তিনটি মহকুমা এলাকায় তিন জনকে কো-অর্ডিনেটার পদে নিযুক্ত করা হয়েছে। জেলা কমিটিতে ২১ জন নতুন মুখকে তুলে আনা হয়েছে। সহ সভাপতি পদে ১৮ জনের নাম ঘোষনা করা হয়েছে। এছাড়াও সাধারণ সম্পাদক পদে ২০ জন ও সম্পাদক পদে রাখা হয়েছে মোট ১২ জনকে। দলের সমস্ত বিধায়ককে জেলা কমিটির আমন্ত্রিত সদস্য হিসাবে রাখা হয়েছে। অরুপ চক্রবর্তী কে সিনিয়র সাধারণ সম্পাদক পদে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। শুধু জেলা কমিটিতেই নয় ব্যাপক রদবদল ঘটানো হয়েছে ব্লক স্তরেও। জেলার ২২ টি ব্লকের মধ্যে ১৫ টি ব্লকের ব্লক সভাপতি পদে রদবদল ঘটানো হয়েছে। দলের সবকটি শাখা সংগঠনেও ব্যাপক রদবদল ঘটানো হয়েছে।
তৃণমূলের বাঁকুড়া জেলা সভাপতি শ্যামল সাঁতরা বলেন, ‘২০২১ এর বিধানসভা নির্বাচনকে টার্গেট করে সর্বশক্তি দিয়ে লড়াই এর ময়দান তৈরীর প্রস্তুতি হিসাবেই এই রদবদল ঘটানো হয়েছে। আমরা সকলকে সঙ্গে নিয়ে ২০২১ এ পুনরায় আমাদের দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত শক্ত করার লক্ষ নিয়ে এগিয়ে যাব। আমাদের স্থির বিশ্বাস ২০২১ এর লড়াইয়েও জয় আমাদেরই হবে।’ একইসঙ্গে এদিন বিষ্ণুপুর ও পশ্চিম বর্ধমান জেলা ও ব্লক স্তরে নতুন কমিটি গঠনের পাশাপাশি তিন জেলায় যুব তৃণমূল কংগ্রেসেরও নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে।

2 COMMENTS

  1. নতুন ফরম্যাটে 365দিন ভালোই হয়েছে। পুরনো খবরগুলোও ইচ্ছা করলে দেখা যাচ্ছে। কিন্তু লেটেস্ট বা আজকের খবর কোনগুলো সেটা আলাদা করে বোঝা যাচ্ছেনা। আর একটা অনুরোধ, বুলেটিন নয়, পূর্ণাঙ্গ সংবাদপত্র চাই। বিবির কোনো দরকার নেই, পরিবর্তে আরো বেশি করে চাই বিজেপি সিপিএমের কাছা খুলে দেওয়া রাজনৈতিক খবর। আসন্ন ভোটে বাংলাকে এদের বর্গী হানা থেকে বাঁচাতেই হবে। 365 দিন তার জন্মলগ্ন থেকে নিরলস ভাবে এইসব বাংলা-বাঙালী বিদ্বেষী অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে। সে লড়াই আরো তীব্র চাই এই মুহূর্তে। পারলে পুরনো খবরগুলো আবার ছাপান, বিশেষ করে চিটফান্ড, তোলাবাজি খুন ধর্ষণ সংক্রান্ত। বাম রাম মিলে ভয়ংকর অপপ্রচার চালাচ্ছে, সঙ্গে সমস্ত নীতিহীন পেটোয়া মিডিয়া। 365 দিন সেই হাতে গোনা ব্যতিক্রমী কয়েকটি মিডিয়ার অন্যতম যে নিঃস্বার্থভাবে বাংলার অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে লড়ে আসছে এবং বাংলার উন্নয়নে দিদির পাশে রয়েছে ন্যূনতম কোনো রাজনৈতিক সুযোগ সুবিধা পাওয়ার আশা না করে। এটা এই অধম পাঠককে মুগ্ধ করে, আশা ভরসা যোগায় মোদি জমানায় মিডিয়ার মৃত্যুর হতাশাগ্রস্ত দিনে।

  2. নতুন ফরম্যাটে 365দিন ভালোই হয়েছে। পুরনো খবরগুলোও ইচ্ছা করলে দেখা যাচ্ছে। কিন্তু লেটেস্ট বা আজকের খবর কোনগুলো সেটা আলাদা করে বোঝা যাচ্ছেনা। আর একটা অনুরোধ, বুলেটিন নয়, পূর্ণাঙ্গ সংবাদপত্র চাই। বিবির কোনো দরকার নেই, পরিবর্তে আরো বেশি করে চাই বিজেপি সিপিএমের কাছা খুলে দেওয়া রাজনৈতিক খবর। আসন্ন ভোটে বাংলাকে এদের বর্গী হানা থেকে বাঁচাতেই হবে। 365 দিন তার জন্মলগ্ন থেকে নিরলস ভাবে এইসব বাংলা-বাঙালী বিদ্বেষী অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে আসছে। সে লড়াই আরো তীব্রতর চাই এই মুহূর্তে। পারলে পুরনো খবরগুলো আবার ছাপান, বিশেষ করে চিটফান্ড, তোলাবাজি, খুন ধর্ষণ সংক্রান্ত। সেসবের কিছু কিছু সংগ্রহ অধমের কাছে আছে যা সসিসল মিডিয়ায় রাজ্যের বিরুদ্ধে কুৎসার মোকাবিলা করতে ব্যবহার করি, কিন্তু সে প্রচেষ্টা কোনো ব্যক্তির পক্ষে নিতান্ত ক্ষুদ্র ও নগন্য। বাম রাম ও বাংলাদ্রোহীরা মিলে ভয়ংকর অপপ্রচার চালাচ্ছে, সঙ্গে সমস্ত নীতিহীন পেটোয়া মিডিয়া। 365 দিন সেই হাতে গোনা ব্যতিক্রমী কয়েকটি মিডিয়ার অন্যতম যে নিঃস্বার্থভাবে বাংলার অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে লড়ে আসছে এবং বাংলার উন্নয়নে দিদির পাশে রয়েছে ন্যূনতম কোনো রাজনৈতিক সুযোগ সুবিধা পাওয়ার আশা না করে। এটা এই অধম পাঠককে মুগ্ধ করে, আশা ভরসা যোগায় মোদি জমানায় মিডিয়ার মৃত্যুর হতাশাগ্রস্ত দিনে। দরকার হলে ফেসবুকভিত্তিক তদন্তমূলক ভিডিও চ্যানেল Nirbhik Uttor এর সাংবাদিক অনিন্দ্য চৌধুরীকে দিয়ে কিছু কিছু প্রতিবেদন লেখাতে পারেন। উনিও আপনাদের মত নিরলসভাবে বামরাম বাংলাদ্রোহীদের মুখোশ খুলে চলেছেন তাঁর সীমিত ক্ষমতার মধ্যে। 365দিনের কাছে অশেষ কৃতজ্ঞ আমরা বাংলার শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষরা। ধন্যবাদ।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here