Last Updated on November 6, 2022 8:22 PM by Khabar365Din
৩৬৫ দিন।বাড়ছে ডেঙ্গু।চিন্তা বাড়াচ্ছে।তবে ডেঙ্গু সচেতনতায় বিভিন্নভাবে উদ্যোগ নিচ্ছে কলকাতা পুরসভা।সাবধানতা অবলম্বন করলে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।জ্বর হলে বাড়িতে থাকুক।কিন্তু প্লেটলেট চিকিৎসকদের দেখিয়ে নিলে ভালো।এমনটাই বার্তা দিয়েছে মেয়র ফিরহাদ হাকিম।তিনি বলেন,ডেঙ্গু আগের তুলনায় একটু বেশি হয়েছে।বিরোধীরা যেখানে আছেন সেখানে ডেঙ্গু হয়েছে ।
কেরল এবং উত্তর প্রদেশে সবচেয়ে বেশি ডেঙ্গু হয়েছে।তারা প্লাজমা না দিয়ে নেম্বু রস দিয়ে দেয়।পেশাব খাইয়ে দেয়।মানুষ সচেতন না হলে যে সরকারই থাকুক না কেন,ডেঙ্গু রোধ হবে না।আমরা যতই নাটক করি,কিছু হবে না। প্রত্যেক বোরো ধরে ডেঙ্গু সচেতন করা হচ্ছে।ফিভার ক্লিনিক খুলে রাখা হয়েছে।পুজোর সময় সমস্ত স্বাস্থ্য কর্মীর ছুটি বাতিল করা হয়েছে।আমরা মাইকিং করছি, বাড়ি বাড়ি গিয়ে লিফলেট দিচ্ছি।
সব করা হয়েছে।প্রত্যেকটি বোরোতে ডেপুটি মেয়র অতীন ঘোষ মিটিং করেছে।কলকাতা পুরসভায় বৈঠক করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে কোনো রকম নির্দেশিকা পায়নি বলে অভিযোগ করলেন মেয়র। ফিরহাদ বলেন,আমাদের স্বাস্থ্য বিভাগ কাজ করছে। সব জায়গায় আমরা কাজ করছি। কলকাতায় যা সমস্যা ফাঁকা জমিতে জল জমছে।সেখান থেকে ডেঙ্গু মশা জন্মাচ্ছে।মেয়রের দাবি,আমরা ড্রোন চালিয়ে স্প্রে করছি।
সিঙ্গাপুরে পর্যন্ত ডেঙ্গু আছে।আমরা সারা জায়গায় ড্রোন দিয়ে স্প্রে করতে পারি না।প্রচুর মানুষ আছে যারা বিনিয়োগ করার জন্য জমি কিনে রেখেছেন।যাতে বেশি দামে জমি বিক্রি করতে পারে।অনেকে ফাঁকা জমিতে নোংরা ফেলে দিচ্ছে।শুধু তাই নয় খালগুলোতে নোংরা ফেলা হচ্ছে। টাক্স টাকা দিয়ে পুরসভা পরিষেবা দেব না। যদি কে এম ডি এ জমি হয়,সেই জমি আমরা দিয়েছি।যদি সেই জমি পরিষ্কার না হয়, তাহলে সেই জমি কে এম ডি এ কে নোটিশ করতেই হবে।