৩৬৫ দিন। ২৪টি ওয়ার্ড মিলিয়ে 2 লক্ষেরও বেশি মানুষ বাস করেন শান্তিপুর পৌরসভার অধীনে। একটিমাত্র স্টেট জেনারেল হাসপাতালের উপর অত্যাধিক চাপ পড়ে। যদিও ইতিমধ্যেই একটি পলি ক্লিনিক, এবং ১৮টি ওয়ার্ডে উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র রয়েছে আগে থেকেই।
পুরসভার চেয়ারম্যান সুব্রত ঘোষ জানান, আজ শহরের বাইশ চব্বিশ এবং দু’নম্বর ওয়ার্ডে অস্থায়ীভাবে ঘর ভাড়া নিয়ে এই স্বাস্থ্য কেন্দ্র চালু করা হয়েছে তবে পাকাপাকিভাবেও ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানান পুরো কর্তৃপক্ষ। আজকের পর বাকি আরো তিনটি ওয়ার্ডে এ ধরনের স্বাস্থ্য কেন্দ্র চালু হবে যেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা প্রসূতি মায়ের চিকিৎসা এবং নবজাতকের টিকাকরণ সহ বিভিন্ন ধরনের টিকাকরণ এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য পরিষেবা র কাজ সচল থাকবে।
পৌরসভা সূত্রে জানা যায় শহরের ৯ এবং চৌদ্দ নম্বর ওয়ার্ডে পাকাপাকি ভাবে স্বাস্থ্য কেন্দ্র নির্মাণের কাজ চলছে। সম্প্রতি স্বাস্থ্য দপ্তরের অনুমতিপ্রাপ্ত শান্তিপুরে এই প্রথম হোমিওপ্যাথি হাসপাতালের ভবন নির্মাণের কাজও শুরু হবে শীঘ্রই।
এই তিনটা কেন্দ্রেই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক ব্রজ কিশোর গোস্বামী, পৌরসভার চেয়ারম্যান সুব্রত ঘোষ, চেয়ারম্যান কৌশিক প্রামানিক, এক্সিকিউটিভ অফিসার তাপস কুমার বিশ্বাস, প্রধান করণিক উদয়ন মুখোপাধ্যায়, পাবলিক হেলথ ম্যানেজার শতরূপা কর্মকার, শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতালের সুপারেন্টেন্ড ডঃ তারক বর্মন সহ বিভিন্ন কাউন্সিলরগণ।